পায়ের নখের যত্ন নিন


অনেক সময় দেখা যায় কিছু কিছু মানুষের আঙ্গুলের দুপাশে ফুলে কিংবা লাল হয়ে নখ থেকে কোন পূজ জাতীয় পদার্থ নির্গত হয় যদি আঙ্গুলের দুপাশে ফুলে ওঠা কিংবা লাল হয়ে ওঠার সাথে সাথে তীব্র ব্যথা থাকে এবং আক্রান্ত নখ থেকে কোন পূজ জাতীয় পদার্থ নির্গত হয় তাহলে আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলুন কিছু দিনের প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলেই সমস্যা দূর হয়ে যাবে তবে সমস্যায় আরো কি কি করতে পারেন সে সম্পর্কে নিচে আলোকপাত করা হয় এর লক্ষণের মধ্যে দেখা যায়পায়ের নখের দুপাশেই ব্যথা, ফুলে ওঠা, এবং লাল হয়ে ওঠা, বিশেষত বুড়ো আঙুলের দুপাশে

কি করতে পারেন :
  • নখের অতিরিক্ত অংশগুলো কেটে ফেলুন, এবং পরিস্কার জীবাণুমুক্ত তুলো নখের দুই কোনার নিচে গুজে দিন, যাতে করে সেটা ত্বক থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসতে পারে। যতোদিন নখ ত্বকের উপর উঠে না আসছে ততদিন প্রতিদিন তুলোগুলো পরিবর্তন করুন
  • যদি নখের দুপাশ লাল হয়ে ওঠে সেক্ষেত্রে আক্রান্ত স্খানটুকু হাইড্রোজেন পারওক্সাইড দিয়ে মুছে পরিস্কার করে নিন, তারপর কোন ব্যাকটেরিয়া-নিরোধোক ক্রিম মেখে দিন। এবং আক্রান্ত নখটি একটা ব্যান্ডেজ দিয়ে ঢেকে দিন। যদি আপনার আঙ্গুলে ব্যথা থাকে সেক্ষেত্রে হালকা গরম পানিতে আপনার আঙ্গুলটি ডুবিয়ে রাখতে পারেন, কিংবা কোন উষ্ণ কাপড় দিয়ে আঙ্গুলটিতে চাপ দিয়ে রাখতে পারেন
কখন ডাক্তার দেখাবেন :-
  • যদি আঙ্গুলের দুপাশে ফুলে ওঠা কিংবা লাল হয়ে ওঠার সাথে সাথে তীব্র ব্যথা থাকে এবং আক্রান্ত নখ থেকে কোন পূজ জাতীয় পদার্থ নির্গত হয়
  • যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে এবং আপনার আক্রান্ত নখের ক্ষতটি সংক্রামক হয়
  • তবে কিছু দিন হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলে এই সমস্যা অচিরেই দূর হয়ে যায়। 
কীভাবে প্রতিরোধ করবেন :-
  • নেইল কাটার দিয়ে সব সময় আপনার নখগুলো আঙ্গুলের উভয় পাশ থেকেই কেটে ছেটে দিন, তবে নখের সাদা অংশটুকু পুরোপুরি ছেটে দেবেন না। যদি আপনার নখ খুবই শক্ত হয়, সেক্ষেত্রে নখ কাটার আগে পা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ
  • আরামদায়ক জুতো পড়ুন (জুতোর ভেতরে আঙ্গুল নাড়াচাড়া করার মতো যথেষ্ট জায়গা থাকা চাই)
  • নতুন জুতো কিনলে, দিনের শেষভাগে কিনুন, কেননা দিনের পুরোটা সময় জুড়েই পায়ের আকার বৃদ্ধি পেতে থাকে
  • সমুখভাগ সূচালো এমন জুতো পরিহার করুন
  • যেসব জুতো পড়ে পড়ে ঢিলে বানাতে হয় সেগুলো কেনার বাসনা ত্যাগ করুন। বরং কেনার সময়ই যে জুতো আরামদায়ক মনে হবে সেই জুতোই কিনুন

অনেক সময় দেখা যায় কিছু কিছু মানুষের আঙ্গুলের দুপাশে ফুলে কিংবা লাল হয়ে নখ থেকে কোন পূজ জাতীয় পদার্থ নির্গত হয়। যদি আঙ্গুলের দুপাশে ফুলে ওঠা কিংবা লাল হয়ে ওঠার সাথে সাথে তীব্র ব্যথা থাকে এবং আক্রান্ত নখ থেকে কোন পূজ জাতীয় পদার্থ নির্গত হয় তাহলে আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলুন। কিছু দিনের প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলেই এ সমস্যা দূর হয়ে যাবে। তবে এ সমস্যায় আরো কি কি করতে পারেন সে সম্পর্কে নিচে আলোকপাত করা হয়। এর লক্ষণের মধ্যে দেখা যায় - পায়ের নখের দুপাশেই ব্যথা, ফুলে ওঠা, এবং লাল হয়ে ওঠা, বিশেষত বুড়ো আঙুলের দুপাশে।
কি করতে পারেন :
  • নখের অতিরিক্ত অংশগুলো কেটে ফেলুন, এবং পরিস্কার ও জীবাণুমুক্ত তুলো নখের দুই কোনার নিচে গুজে দিন, যাতে করে সেটা ত্বক থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসতে পারে। যতোদিন নখ ত্বকের উপর উঠে না আসছে ততদিন প্রতিদিন তুলোগুলো পরিবর্তন করুন।
  • যদি নখের দুপাশ লাল হয়ে ওঠে সেক্ষেত্রে আক্রান্ত স্খানটুকু হাইড্রোজেন পারওক্সাইড দিয়ে মুছে পরিস্কার করে নিন, তারপর কোন ব্যাকটেরিয়া-নিরোধোক ক্রিম মেখে দিন। এবং আক্রান্ত নখটি একটা ব্যান্ডেজ দিয়ে ঢেকে দিন। যদি আপনার আঙ্গুলে ব্যথা থাকে সেক্ষেত্রে হালকা গরম পানিতে আপনার আঙ্গুলটি ডুবিয়ে রাখতে পারেন, কিংবা কোন উষ্ণ কাপড় দিয়ে আঙ্গুলটিতে চাপ দিয়ে রাখতে পারেন।
কখন ডাক্তার দেখাবেন :-
  • যদি আঙ্গুলের দুপাশে ফুলে ওঠা কিংবা লাল হয়ে ওঠার সাথে সাথে তীব্র ব্যথা থাকে এবং আক্রান্ত নখ থেকে কোন পূজ জাতীয় পদার্থ নির্গত হয়।
  • যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে এবং আপনার আক্রান্ত নখের ক্ষতটি সংক্রামক হয়।
  • তবে কিছু দিন হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলে এই সমস্যা অচিরেই দূর হয়ে যায়। 
কীভাবে প্রতিরোধ করবেন :-
  • নেইল কাটার দিয়ে সব সময় আপনার নখগুলো আঙ্গুলের উভয় পাশ থেকেই কেটে ছেটে দিন, তবে নখের সাদা অংশটুকু পুরোপুরি ছেটে দেবেন না। যদি আপনার নখ খুবই শক্ত হয়, সেক্ষেত্রে নখ কাটার আগে পা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ।
  • আরামদায়ক জুতো পড়ুন (জুতোর ভেতরে আঙ্গুল নাড়াচাড়া করার মতো যথেষ্ট জায়গা থাকা চাই)।
  • নতুন জুতো কিনলে, দিনের শেষভাগে কিনুন, কেননা দিনের পুরোটা সময় জুড়েই পায়ের আকার বৃদ্ধি পেতে থাকে।
  • সমুখভাগ সূচালো এমন জুতো পরিহার করুন।
  • যেসব জুতো পড়ে পড়ে ঢিলে বানাতে হয় সেগুলো কেনার বাসনা ত্যাগ করুন। বরং কেনার সময়ই যে জুতো আরামদায়ক মনে হবে সেই জুতোই কিনুন।
- See more at: http://www.adhunikhomeopathy.com/2015/02/blog-post.html#sthash.JFxl2oXZ.dpuf