ঈদের দিনটার শেষে গিয়ে হজমের গড়বর হওয়া মোটেও বিরল কিছু নয়। ৩০ দিন রোজা রাখার শেষে হুট করে খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন অনেককেই বিপাকে ফেলে দেয়। ঈদে প্রত্যেক বাড়িতে খুঁজলেই ২/১ মিলবে যারা ঈদের শেষে পেট ব্যথা, পেটে গ্যাস, গলাবুক জ্বলা, পেট ভারী হয়ে থাকা, ডায়রিয়া ইত্যাদি সমস্যায় ভুগছেন। এসব সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় কী? চলুন, জেনে নেয়া যাক ঈদের এই আনন্দের মাঝে পেটের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকার দারুণ কিছু টিপস।
১) ঈদের আনন্দে বেড়াতে যাবেন খুব ভালো কথা। কিন্তু তাই বলে যেখানে সেখানে যা ইচ্ছা তাই খেয়ে ফেলবেন না। চেষ্টা করুন বাইরের খাবার যতটা সম্ভব পরিহার করতে। হজমের সমস্যার জন্য এগুলোই মূলত দায়ী।
২) বাইরের খোলা পানি খাবেন না। রেস্তরাঁয় খেতে গেলেও অবশ্যই ভালো ব্রান্ডের মিনারেল ওয়াটার পান করুন। বর্ষাকালে এমনিতেই পানি বাহিত রোগ বেশী হয়।
৩) তৈলাক্ত খাবার যতটা সম্ভব পরিহার করুন। যাদের পেটে গ্যাস হয় বা বুক জ্বালা পোড়া করে, তাঁরা অবশ্যই সব রকমের ভাজা পোড়া ও ঘি-তেলের খাবার এড়িয়ে চলবেন। একান্তই খেতে হলে মাছ বা মাংসের ঝোল বাদ দিয়ে খান। পোলাও বা বিরিয়ানির বদলে সাদা ভাত বেছে নিন।
৪) হাতের নাগালেই এসিডিটির ওষুধ রাখুন। ট্যাবলেট খেতে না চাইলে লিকুইড ওষুধ বেছে নিন।
৫) যাদের রিচ ফুড সহজে হজম হতে চায় না, তাঁরা খাওয়ার সময় সামান্য কাঁচা আদা চিবিয়ে খান। এছাড়াও খাওয়ার পাতে লেবু খান। দেখবেন খাবার হজমে সমস্যা হচ্ছে না।
৬) পেটের যে কোন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে খাওয়ার পর সামান্য কয়েক চামচ টক দই খেতে পারেন। খুবই কাজে দেবে।
৭) একটা জিনিস মনে রাখবেন, ঈদ মানেই ভরপেট খাওয়া নয়। কেবল চোখের ক্ষুধায় বা কে খেতে বলেছে বলেই যে খাবেন, ব্যাপারটা যেন তেমন না হয়। ততটুকুই খান যেটুকু আপনার প্রয়োজন। সুস্থ থাকতে পারবেন।
৮) রিচ ফুডের সাথে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে সালাদ খেতে ভুলবেন না।
৯) কোমল পানীয় পরিহার করে সাধারণ পানি পান করুন।
১) ঈদের আনন্দে বেড়াতে যাবেন খুব ভালো কথা। কিন্তু তাই বলে যেখানে সেখানে যা ইচ্ছা তাই খেয়ে ফেলবেন না। চেষ্টা করুন বাইরের খাবার যতটা সম্ভব পরিহার করতে। হজমের সমস্যার জন্য এগুলোই মূলত দায়ী।
২) বাইরের খোলা পানি খাবেন না। রেস্তরাঁয় খেতে গেলেও অবশ্যই ভালো ব্রান্ডের মিনারেল ওয়াটার পান করুন। বর্ষাকালে এমনিতেই পানি বাহিত রোগ বেশী হয়।
৩) তৈলাক্ত খাবার যতটা সম্ভব পরিহার করুন। যাদের পেটে গ্যাস হয় বা বুক জ্বালা পোড়া করে, তাঁরা অবশ্যই সব রকমের ভাজা পোড়া ও ঘি-তেলের খাবার এড়িয়ে চলবেন। একান্তই খেতে হলে মাছ বা মাংসের ঝোল বাদ দিয়ে খান। পোলাও বা বিরিয়ানির বদলে সাদা ভাত বেছে নিন।
৪) হাতের নাগালেই এসিডিটির ওষুধ রাখুন। ট্যাবলেট খেতে না চাইলে লিকুইড ওষুধ বেছে নিন।
৫) যাদের রিচ ফুড সহজে হজম হতে চায় না, তাঁরা খাওয়ার সময় সামান্য কাঁচা আদা চিবিয়ে খান। এছাড়াও খাওয়ার পাতে লেবু খান। দেখবেন খাবার হজমে সমস্যা হচ্ছে না।
৬) পেটের যে কোন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে খাওয়ার পর সামান্য কয়েক চামচ টক দই খেতে পারেন। খুবই কাজে দেবে।
৭) একটা জিনিস মনে রাখবেন, ঈদ মানেই ভরপেট খাওয়া নয়। কেবল চোখের ক্ষুধায় বা কে খেতে বলেছে বলেই যে খাবেন, ব্যাপারটা যেন তেমন না হয়। ততটুকুই খান যেটুকু আপনার প্রয়োজন। সুস্থ থাকতে পারবেন।
৮) রিচ ফুডের সাথে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে সালাদ খেতে ভুলবেন না।
৯) কোমল পানীয় পরিহার করে সাধারণ পানি পান করুন।
ঈদের দিনটার শেষে গিয়ে হজমের গড়বর হওয়া মোটেও বিরল কিছু নয়। ৩০ দিন রোজা
রাখার শেষে হুট করে খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন অনেককেই বিপাকে ফেলে দেয়। ঈদে
প্রত্যেক বাড়িতে খুঁজলেই ২/১ মিলবে যারা ঈদের শেষে পেট ব্যথা, পেটে গ্যাস,
গলাবুক জ্বলা, পেট ভারী হয়ে থাকা, ডায়রিয়া ইত্যাদি সমস্যায় ভুগছেন। এসব
সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় কী? চলুন, জেনে নেয়া যাক ঈদের এই আনন্দের মাঝে
পেটের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকার দারুণ কিছু টিপস।
১) ঈদের আনন্দে বেড়াতে যাবেন খুব ভালো কথা। কিন্তু তাই বলে যেখানে সেখানে যা ইচ্ছা তাই খেয়ে ফেলবেন না। চেষ্টা করুন বাইরের খাবার যতটা সম্ভব পরিহার করতে। হজমের সমস্যার জন্য এগুলোই মূলত দায়ী।
২) বাইরের খোলা পানি খাবেন না। রেস্তরাঁয় খেতে গেলেও অবশ্যই ভালো ব্রান্ডের মিনারেল ওয়াটার পান করুন। বর্ষাকালে এমনিতেই পানি বাহিত রোগ বেশী হয়।
৩) তৈলাক্ত খাবার যতটা সম্ভব পরিহার করুন। যাদের পেটে গ্যাস হয় বা বুক জ্বালা পোড়া করে, তাঁরা অবশ্যই সব রকমের ভাজা পোড়া ও ঘি-তেলের খাবার এড়িয়ে চলবেন। একান্তই খেতে হলে মাছ বা মাংসের ঝোল বাদ দিয়ে খান। পোলাও বা বিরিয়ানির বদলে সাদা ভাত বেছে নিন।
৪) হাতের নাগালেই এসিডিটির ওষুধ রাখুন। ট্যাবলেট খেতে না চাইলে লিকুইড ওষুধ বেছে নিন।
৫) যাদের রিচ ফুড সহজে হজম হতে চায় না, তাঁরা খাওয়ার সময় সামান্য কাঁচা আদা চিবিয়ে খান। এছাড়াও খাওয়ার পাতে লেবু খান। দেখবেন খাবার হজমে সমস্যা হচ্ছে না।
৬) পেটের যে কোন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে খাওয়ার পর সামান্য কয়েক চামচ টক দই খেতে পারেন। খুবই কাজে দেবে।
৭) একটা জিনিস মনে রাখবেন, ঈদ মানেই ভরপেট খাওয়া নয়। কেবল চোখের ক্ষুধায় বা কে খেতে বলেছে বলেই যে খাবেন, ব্যাপারটা যেন তেমন না হয়। ততটুকুই খান যেটুকু আপনার প্রয়োজন। সুস্থ থাকতে পারবেন।
৮) রিচ ফুডের সাথে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে সালাদ খেতে ভুলবেন না।
৯) কোমল পানীয় পরিহার করে সাধারণ পানি পান করুন।
- See more at: http://www.priyo.com/2015/Jul/18/158002-%E0%A6%88%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%B9%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE-%E0%A6%8F%E0%A7%9C%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A7%AF%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A7%9F#sthash.fXOumo75.dpuf
১) ঈদের আনন্দে বেড়াতে যাবেন খুব ভালো কথা। কিন্তু তাই বলে যেখানে সেখানে যা ইচ্ছা তাই খেয়ে ফেলবেন না। চেষ্টা করুন বাইরের খাবার যতটা সম্ভব পরিহার করতে। হজমের সমস্যার জন্য এগুলোই মূলত দায়ী।
২) বাইরের খোলা পানি খাবেন না। রেস্তরাঁয় খেতে গেলেও অবশ্যই ভালো ব্রান্ডের মিনারেল ওয়াটার পান করুন। বর্ষাকালে এমনিতেই পানি বাহিত রোগ বেশী হয়।
৩) তৈলাক্ত খাবার যতটা সম্ভব পরিহার করুন। যাদের পেটে গ্যাস হয় বা বুক জ্বালা পোড়া করে, তাঁরা অবশ্যই সব রকমের ভাজা পোড়া ও ঘি-তেলের খাবার এড়িয়ে চলবেন। একান্তই খেতে হলে মাছ বা মাংসের ঝোল বাদ দিয়ে খান। পোলাও বা বিরিয়ানির বদলে সাদা ভাত বেছে নিন।
৪) হাতের নাগালেই এসিডিটির ওষুধ রাখুন। ট্যাবলেট খেতে না চাইলে লিকুইড ওষুধ বেছে নিন।
৫) যাদের রিচ ফুড সহজে হজম হতে চায় না, তাঁরা খাওয়ার সময় সামান্য কাঁচা আদা চিবিয়ে খান। এছাড়াও খাওয়ার পাতে লেবু খান। দেখবেন খাবার হজমে সমস্যা হচ্ছে না।
৬) পেটের যে কোন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে খাওয়ার পর সামান্য কয়েক চামচ টক দই খেতে পারেন। খুবই কাজে দেবে।
৭) একটা জিনিস মনে রাখবেন, ঈদ মানেই ভরপেট খাওয়া নয়। কেবল চোখের ক্ষুধায় বা কে খেতে বলেছে বলেই যে খাবেন, ব্যাপারটা যেন তেমন না হয়। ততটুকুই খান যেটুকু আপনার প্রয়োজন। সুস্থ থাকতে পারবেন।
৮) রিচ ফুডের সাথে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে সালাদ খেতে ভুলবেন না।
৯) কোমল পানীয় পরিহার করে সাধারণ পানি পান করুন।
- See more at: http://www.priyo.com/2015/Jul/18/158002-%E0%A6%88%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%B9%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE-%E0%A6%8F%E0%A7%9C%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A7%AF%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A7%9F#sthash.fXOumo75.dpuf